সাধারণত সালাদের উপকরণ হিসেবেই পুদিনা পাতা বেশি জনপ্রিয়। খিচুড়ির
সঙ্গে পুদিনা পাতার চাটনিও কম জনপ্রিয় নয়। আর ঔষধি হিসেবে পুদিনা পাতার
ব্যবহার তো সেই প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে।
শুধু খাবার আর ওষুধ হিসেবে নয়, রূপচর্চার উপাদান হিসেবেও পুদিনা পাতার রয়েছে যথেষ্ট অবদান।
* পুদিনা পাতা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এর পেরিলেল অ্যালকোহল যা ফাইটোনিউরিয়েন্টসের একটি উপাদান শরীরে ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাঁধা দেয়।
* রোদ থেকে বাসায় ফিরে পুদিনাপাতার রস ও অ্যালোভেরার রস একসঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে লাগান। পনেরো মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ত্বক থেকে রোদে পোড়া ভাব চলে যাবে।
* ব্রণ দূর করতে ও ত্বকের তৈলাক্তভাব কমাতে তাজা পুদিনাপাতা বেটে ত্বকে লাগিয়ে দশ মিনিট রাখুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন।
*পুদিনা পাতার রস শ্বাসপ্রশ্বাসের নালী খুলে দেয়ার কাজে সহায়তা করে। যারা অ্যাজমা এবং কাশির সমস্যায় পড়েন তাদের সমস্যা তাৎক্ষণিক উপশমে পুদিনা পাতা বেশ কার্যকরী। খুব বেশি নিঃশ্বাসের এবং কাশির সমস্যায় পড়লে পুদিনা পাতা গরম পানিতে ফুটিয়ে সেই পানির ভাপ নিন এবং তা দিয়ে গার্গল করলে আরাম পাওয়া যায়।
* পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টসের অসাধারণ গুনাগুণ যা পেটের যে কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারে খুব দ্রুত। যারা হজমের সমস্যা এবং পেটের ব্যথা কিংবা পেটের অন্যান্য সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা খাবার পর ১ কাপ পুদিনা পাতার চা খান।
* গোসলের পানিতে কিছু পুদিনা পাতা ফেলে রাখুন। ১০/১৫ মিনিট পর গোসল করুন। এতে শরীর ঠাণ্ডা থাকবে। একধরনের সতেজ ভাব আসবে।
* পুদিনা পাতার রস তাৎক্ষণিক ব্যথানাশক উপাদান হিসেবে কাজ করে। এর রস চামড়ার ভেতর দিয়ে নার্ভে পৌঁছে নার্ভ শান্ত করতে সহায়তা করে। মাথাব্যথা বা জয়েন্টের ব্যথা দূর করতে পুদিনা পাতা ব্যবহার করা যায়। মাথাব্যথা হলে পুদিনা পাতার চা পান করতে পারেন। আবার তাজা কিছু পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন।।
শুধু খাবার আর ওষুধ হিসেবে নয়, রূপচর্চার উপাদান হিসেবেও পুদিনা পাতার রয়েছে যথেষ্ট অবদান।
* পুদিনা পাতা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এর পেরিলেল অ্যালকোহল যা ফাইটোনিউরিয়েন্টসের একটি উপাদান শরীরে ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাঁধা দেয়।
* রোদ থেকে বাসায় ফিরে পুদিনাপাতার রস ও অ্যালোভেরার রস একসঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে লাগান। পনেরো মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ত্বক থেকে রোদে পোড়া ভাব চলে যাবে।
* ব্রণ দূর করতে ও ত্বকের তৈলাক্তভাব কমাতে তাজা পুদিনাপাতা বেটে ত্বকে লাগিয়ে দশ মিনিট রাখুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন।
*পুদিনা পাতার রস শ্বাসপ্রশ্বাসের নালী খুলে দেয়ার কাজে সহায়তা করে। যারা অ্যাজমা এবং কাশির সমস্যায় পড়েন তাদের সমস্যা তাৎক্ষণিক উপশমে পুদিনা পাতা বেশ কার্যকরী। খুব বেশি নিঃশ্বাসের এবং কাশির সমস্যায় পড়লে পুদিনা পাতা গরম পানিতে ফুটিয়ে সেই পানির ভাপ নিন এবং তা দিয়ে গার্গল করলে আরাম পাওয়া যায়।
* পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টসের অসাধারণ গুনাগুণ যা পেটের যে কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারে খুব দ্রুত। যারা হজমের সমস্যা এবং পেটের ব্যথা কিংবা পেটের অন্যান্য সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা খাবার পর ১ কাপ পুদিনা পাতার চা খান।
* গোসলের পানিতে কিছু পুদিনা পাতা ফেলে রাখুন। ১০/১৫ মিনিট পর গোসল করুন। এতে শরীর ঠাণ্ডা থাকবে। একধরনের সতেজ ভাব আসবে।
* পুদিনা পাতার রস তাৎক্ষণিক ব্যথানাশক উপাদান হিসেবে কাজ করে। এর রস চামড়ার ভেতর দিয়ে নার্ভে পৌঁছে নার্ভ শান্ত করতে সহায়তা করে। মাথাব্যথা বা জয়েন্টের ব্যথা দূর করতে পুদিনা পাতা ব্যবহার করা যায়। মাথাব্যথা হলে পুদিনা পাতার চা পান করতে পারেন। আবার তাজা কিছু পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন।।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
প্রিয় পাঠক, আপনার একটি মন্তব্য একজন লেখক কে ভালো কিছু লেখার অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ যোগায় তাই প্রতিটি পোস্ট পড়ার পর নিজের মতামত/মন্তব্য জানাতে ভুলবেন না।পোস্টটি পড়ার পর আপনার ভাল-লাগা,মন্দ-লাগা,জিজ্ঞাসা কিংবা পরামর্শ প্রদানের জন্য দয়া করে গঠনমূলক মন্তব্য প্রদান করবেন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।আপনার একটি মন্তব্যই আমার নিকট অনেক মূল্যবান।আসসালামু আলাইকুম...