সারা
দিন আপনি কী খাচ্ছেন তার ওপরে আপনার সুস্থতার সিংহভাগ নির্ভরশীল।
স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন আপনাকে রাখে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল এবং হাসিখুশি, তেমনি
কিছু খাবার আপনার স্বাস্থ্যের বারোটা বাজিয়ে আপনাকে অকালেই বুড়িয়ে ফেলতে
পারে। চিনে নিন এমন কিছু খাবারকে যেগুলো আপনি রোজ খাচ্ছেন, কিন্তু এগুলো
থেকে দূরে থাকলেই আপনার যৌবন ও সৌন্দর্য অটুট থাকবে দীর্ঘদিন। নিজেকে আজীবন
সুস্থ ও তারুণ্যে ভরপুর পাবেন।
১) উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের খাবার
ময়দার তৈরি সাদা রুটি, পাস্তা, কেক ইত্যাদি হলো এমন সব খাবার যা খাওয়ার সাথে সাথে আপনার শরীরে গ্লুকোজ এবং ইনসুলিন বেড়ে যায়। এ কারণে এসব খাবার খেলে বাড়তে পারে ব্রণের উপদ্রবও। ত্বকের বারোটা বাজিয়ে এরা কম বয়সেই আপনার চেহারায় ফেলে বয়সের ছাপ।
২) চিনি
ত্বকের জন্য সম্ভাব্য সবচাইতে খারাপ খাদ্য হলো চিনি। আমাদের বয়স বাড়াতে এর অবদান সবচাইতে বেশি। এরা কোলাজে এবং ইলাস্টিন ধ্বংস করে ত্বককে করে ফেলে বয়স্ক। এর পাশাপাশি এরা অকালেই আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় আর বাড়ায় ক্যান্সারের ঝুঁকি। তাই মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছে হলে চিনিতে ভরপুর ক্যান্ডি বারের বদলে বরং মিষ্টি কোনো ফলের দিকে হাত বাড়ান।
৩) অ্যালকোহল
যে কোনো রকমের অ্যালকোহল আপনার শরীরকে পানিশুন্য করে দেয় আর ত্বককে করে তোলে প্রাণহীন।
৪) ক্যাফেইন
ক্যাফেইন এক ধরণের ডাইইউরেটিক, তাই এটাও আপানাকে পানিশূন্য করে দিতে পারে সহজেই। এটা আপনার শরীরে কর্টিসল উৎপাদনও বাড়ায়, জাকে বলা হয় স্ট্রেস হরমোন। বেশি কর্টিসল মানেই দ্রুত হয়ে ওঠে বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়া।
৫) ভাজাভুজি
তেলে ভাজা খাবার যতই মুখরোচক হোক না কেন, তা আপনার শরীরে ফ্যাট ইনটেক যেমন বাড়ায় তেমনি বাড়ায় অয়েল বিল্ডআপ। এর পাশাপাশি ভাজাভুজি খাবার ফলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া আক্রমন করে বেশি, ফলে ত্বকে দেখা যায় ব্রণের উপদ্রব।
৬) প্রক্রিয়াজাত খাবার
প্রক্রিয়াকরণের ফলে খাবারের উপকারিতা কমে যায়। এ ছাড়াও প্রক্রিয়াজাত খাবারে সোডিয়াম এবং চিনির পরিমাণ বেশি থাকে যা বয়স বাড়িয়ে তোলে।
৭) আর্টিফিশিয়াল সুইটেনার এবং রঙ
এদের তো পুষ্টিগত কোনো উপকারিতা নেই-ই, বরং এরা অ্যালার্জির উদ্রেক করতে পারে অনেকের শরীরে। অনেক সময়ে আবার এসব রাসায়নিক আপনার শরীরে জমা হয়ে থাকতে পারে, যার ফলে বার্ধক্য এগিয়ে আসে আরও দ্রুত।
৮) লবণ
বিশেষ করে আয়োডিনযুক্ত লবণ মোটেই ত্বকের জন্য ভালো নয়। লবণ কোষের স্ফীতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। বেশি লবণ খাওয়া তো অবশ্যই অস্বাস্থ্যকর। এ কারণে খাদ্যে লবণের মাত্রা রাখুন পরিমিত।
৯) রেড মিট
রেড মিট বলতে গরু, খাসি, মহিষ ইত্যাদির মাংসকে বোঝায়। এতে থাকে উচ্চমাত্রার কারনিটিন যা রক্তনালিকার দেয়াল শক্ত করে তোলে, কম বয়সেই বুড়িয়ে তোলে আপনাকে।
১) উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের খাবার
ময়দার তৈরি সাদা রুটি, পাস্তা, কেক ইত্যাদি হলো এমন সব খাবার যা খাওয়ার সাথে সাথে আপনার শরীরে গ্লুকোজ এবং ইনসুলিন বেড়ে যায়। এ কারণে এসব খাবার খেলে বাড়তে পারে ব্রণের উপদ্রবও। ত্বকের বারোটা বাজিয়ে এরা কম বয়সেই আপনার চেহারায় ফেলে বয়সের ছাপ।
২) চিনি
ত্বকের জন্য সম্ভাব্য সবচাইতে খারাপ খাদ্য হলো চিনি। আমাদের বয়স বাড়াতে এর অবদান সবচাইতে বেশি। এরা কোলাজে এবং ইলাস্টিন ধ্বংস করে ত্বককে করে ফেলে বয়স্ক। এর পাশাপাশি এরা অকালেই আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় আর বাড়ায় ক্যান্সারের ঝুঁকি। তাই মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছে হলে চিনিতে ভরপুর ক্যান্ডি বারের বদলে বরং মিষ্টি কোনো ফলের দিকে হাত বাড়ান।
৩) অ্যালকোহল
যে কোনো রকমের অ্যালকোহল আপনার শরীরকে পানিশুন্য করে দেয় আর ত্বককে করে তোলে প্রাণহীন।
৪) ক্যাফেইন
ক্যাফেইন এক ধরণের ডাইইউরেটিক, তাই এটাও আপানাকে পানিশূন্য করে দিতে পারে সহজেই। এটা আপনার শরীরে কর্টিসল উৎপাদনও বাড়ায়, জাকে বলা হয় স্ট্রেস হরমোন। বেশি কর্টিসল মানেই দ্রুত হয়ে ওঠে বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়া।
৫) ভাজাভুজি
তেলে ভাজা খাবার যতই মুখরোচক হোক না কেন, তা আপনার শরীরে ফ্যাট ইনটেক যেমন বাড়ায় তেমনি বাড়ায় অয়েল বিল্ডআপ। এর পাশাপাশি ভাজাভুজি খাবার ফলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া আক্রমন করে বেশি, ফলে ত্বকে দেখা যায় ব্রণের উপদ্রব।
৬) প্রক্রিয়াজাত খাবার
প্রক্রিয়াকরণের ফলে খাবারের উপকারিতা কমে যায়। এ ছাড়াও প্রক্রিয়াজাত খাবারে সোডিয়াম এবং চিনির পরিমাণ বেশি থাকে যা বয়স বাড়িয়ে তোলে।
৭) আর্টিফিশিয়াল সুইটেনার এবং রঙ
এদের তো পুষ্টিগত কোনো উপকারিতা নেই-ই, বরং এরা অ্যালার্জির উদ্রেক করতে পারে অনেকের শরীরে। অনেক সময়ে আবার এসব রাসায়নিক আপনার শরীরে জমা হয়ে থাকতে পারে, যার ফলে বার্ধক্য এগিয়ে আসে আরও দ্রুত।
৮) লবণ
বিশেষ করে আয়োডিনযুক্ত লবণ মোটেই ত্বকের জন্য ভালো নয়। লবণ কোষের স্ফীতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। বেশি লবণ খাওয়া তো অবশ্যই অস্বাস্থ্যকর। এ কারণে খাদ্যে লবণের মাত্রা রাখুন পরিমিত।
৯) রেড মিট
রেড মিট বলতে গরু, খাসি, মহিষ ইত্যাদির মাংসকে বোঝায়। এতে থাকে উচ্চমাত্রার কারনিটিন যা রক্তনালিকার দেয়াল শক্ত করে তোলে, কম বয়সেই বুড়িয়ে তোলে আপনাকে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
প্রিয় পাঠক, আপনার একটি মন্তব্য একজন লেখক কে ভালো কিছু লেখার অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ যোগায় তাই প্রতিটি পোস্ট পড়ার পর নিজের মতামত/মন্তব্য জানাতে ভুলবেন না।পোস্টটি পড়ার পর আপনার ভাল-লাগা,মন্দ-লাগা,জিজ্ঞাসা কিংবা পরামর্শ প্রদানের জন্য দয়া করে গঠনমূলক মন্তব্য প্রদান করবেন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।আপনার একটি মন্তব্যই আমার নিকট অনেক মূল্যবান।আসসালামু আলাইকুম...