সপ্তাহে ৩৬ লিটার শুকুর ও গরুর রক্ত খান যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া
অঙ্গরাজ্যের ২৯ বছর বয়সী মেয়ে মিশেল। এমনকি এই ৭দিনের মধ্যে এক দিন মানুষের
রক্ত চাই চাই-ই তার। এই রক্তপিপাসু মেয়ে কল্পনাকেও হার মানিয়েছে। তাই
ক্যালিফোর্নিয়াবাসী মিশেলের নাম দিয়েছে ‘ভ্যাম্পায়ার লেডি’. ওয়েব সূত্রে
জানা যায়, এই মেয়ে ক্যালিফোর্নিয়ার শহরতলিতে বাস করেন। তিনি একজন
উল্কিশিল্পী। তার সবচেয়ে প্রিয় পানীয় হলো ব্লাডি মেরি নামে এক ধরনের কড়া
মদ।
মিশেল এই মদের সঙ্গে সাধারণত রক্ত মিশিয়ে পান করেন। তবে ভয়ঙ্কর বিষয় হলো, পানের জন্য মিশেলের প্রথম পছন্দ মানুষের রক্ত। তবে সেটা সবসময় পাওয়া সম্ভব হয় না বলে সাধারণত শূকরের রক্ত পান করেন তিনি। এতে, মিশেল সপ্তাহে প্রায় ৩৬ লিটার শূকরের রক্ত পান করেন। তারপরও সপ্তাহে অন্তত একদিন তার মানুষের রক্ত চাই-ই চাই।
আরো জানা যায়, সেই তরুণ বয়স থেকেই মিশেল রক্ত পান শুরু করেছেন। যখন থেকে তিনি এই অভ্যাস শুরু করলেন তখন থেকে বর্তমান পর্যন্ত প্রায় সাড়ে চার হাজার লিটার রক্তপান করে ফেলেছেন। তবে আশার কথা হলো, তিনি তার এই রক্তপিপাসা মেটাতে এখন পর্যন্ত নিজেকে বা অন্য কাউকে আঁচড়ে কিংবা কামড়ে ক্ষতিগ্রস্ত করেননি। এই অদ্ভুত নেশা সম্পর্কে মিশেল জানান, মানুষের রক্তের প্রতি আমার অদ্ভুত আকর্ষণ রয়েছে। তবে সেটা সবসময় পাওয়া যায় না বলে আমি প্রতি সপ্তাহে ৩৬ লিটার শূকরের রক্ত পান করি। মিশেলের দেয়া তথ্য মতে, গত দশ বছরে যে পরিমাণ রক্ত পান করেছেন তা দিয়ে কমপক্ষে ২৩টি বড় বাথটাব কানায় কানায় ভর্তি করা যেত।
মিশেল আরও বলেন, ‘আমি এমনভাবে এটি গ্রহণ করি যেমন করে নেশা পেলে মানুষ সিগারেট পান করে। আমি পড়ার, আরাম করার এমনকি ছবি আঁকার সময়ও রক্ত পান করি। এটি অনেকটা ঠাণ্ডা অবস্থায় গরম মদ পান করার মতো।’ মিশেল বলেন, ‘আমি এই রক্ত স্যুপ এবং ব্লাডি মেরি (ফলের রস সহযোগে বানানো এক ধরনের কড়া মদ) বানিয়ে পান করি। এর জন্য আমি সাধারণত শূকর ও গরুর রক্ত ব্যবহার করি। এটি পান করতে একটু নোনতা তবে স্বাদ একদম ওয়াইনের মতই। তবে আমি যতদূর সম্ভব মানুষের রক্ত পানেরই চেষ্টা করি।’
তবে, মিশেল অবশ্য নিজেকে ভ্যাম্পায়ারের কাতারে ফেলতে রাজি নয়। কারণ তিনি জানান, তিনি শুধুই এমন একজন যিনি কেবল রক্ত পান করতে খুব ভালোবাসেন। কিন্তু কথা হলো মানুষের রক্ত পান কোথায় মিশেল? এ ব্যপারে তিনি জানান, সপ্তাহে একদিন তিনি তার বন্ধু জনির হাত থেকে কখনও ৩০ সেকেন্ড কখনও বা পাঁচ মিনিট ধরে তাজা রক্ত চুষে খান। অবশ্য এর আগে তিনি অন্য লোকদের কাছ থেকেও রক্ত পান করতেন। তবে এতে এইডসসহ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি থাকায় এখন খুব কাছের বন্ধু ছাড়া তিনি আর কারো কাছ থেকে রক্ত নেন না।
মিশেল এই মদের সঙ্গে সাধারণত রক্ত মিশিয়ে পান করেন। তবে ভয়ঙ্কর বিষয় হলো, পানের জন্য মিশেলের প্রথম পছন্দ মানুষের রক্ত। তবে সেটা সবসময় পাওয়া সম্ভব হয় না বলে সাধারণত শূকরের রক্ত পান করেন তিনি। এতে, মিশেল সপ্তাহে প্রায় ৩৬ লিটার শূকরের রক্ত পান করেন। তারপরও সপ্তাহে অন্তত একদিন তার মানুষের রক্ত চাই-ই চাই।
আরো জানা যায়, সেই তরুণ বয়স থেকেই মিশেল রক্ত পান শুরু করেছেন। যখন থেকে তিনি এই অভ্যাস শুরু করলেন তখন থেকে বর্তমান পর্যন্ত প্রায় সাড়ে চার হাজার লিটার রক্তপান করে ফেলেছেন। তবে আশার কথা হলো, তিনি তার এই রক্তপিপাসা মেটাতে এখন পর্যন্ত নিজেকে বা অন্য কাউকে আঁচড়ে কিংবা কামড়ে ক্ষতিগ্রস্ত করেননি। এই অদ্ভুত নেশা সম্পর্কে মিশেল জানান, মানুষের রক্তের প্রতি আমার অদ্ভুত আকর্ষণ রয়েছে। তবে সেটা সবসময় পাওয়া যায় না বলে আমি প্রতি সপ্তাহে ৩৬ লিটার শূকরের রক্ত পান করি। মিশেলের দেয়া তথ্য মতে, গত দশ বছরে যে পরিমাণ রক্ত পান করেছেন তা দিয়ে কমপক্ষে ২৩টি বড় বাথটাব কানায় কানায় ভর্তি করা যেত।
মিশেল আরও বলেন, ‘আমি এমনভাবে এটি গ্রহণ করি যেমন করে নেশা পেলে মানুষ সিগারেট পান করে। আমি পড়ার, আরাম করার এমনকি ছবি আঁকার সময়ও রক্ত পান করি। এটি অনেকটা ঠাণ্ডা অবস্থায় গরম মদ পান করার মতো।’ মিশেল বলেন, ‘আমি এই রক্ত স্যুপ এবং ব্লাডি মেরি (ফলের রস সহযোগে বানানো এক ধরনের কড়া মদ) বানিয়ে পান করি। এর জন্য আমি সাধারণত শূকর ও গরুর রক্ত ব্যবহার করি। এটি পান করতে একটু নোনতা তবে স্বাদ একদম ওয়াইনের মতই। তবে আমি যতদূর সম্ভব মানুষের রক্ত পানেরই চেষ্টা করি।’
তবে, মিশেল অবশ্য নিজেকে ভ্যাম্পায়ারের কাতারে ফেলতে রাজি নয়। কারণ তিনি জানান, তিনি শুধুই এমন একজন যিনি কেবল রক্ত পান করতে খুব ভালোবাসেন। কিন্তু কথা হলো মানুষের রক্ত পান কোথায় মিশেল? এ ব্যপারে তিনি জানান, সপ্তাহে একদিন তিনি তার বন্ধু জনির হাত থেকে কখনও ৩০ সেকেন্ড কখনও বা পাঁচ মিনিট ধরে তাজা রক্ত চুষে খান। অবশ্য এর আগে তিনি অন্য লোকদের কাছ থেকেও রক্ত পান করতেন। তবে এতে এইডসসহ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি থাকায় এখন খুব কাছের বন্ধু ছাড়া তিনি আর কারো কাছ থেকে রক্ত নেন না।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
প্রিয় পাঠক, আপনার একটি মন্তব্য একজন লেখক কে ভালো কিছু লেখার অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ যোগায় তাই প্রতিটি পোস্ট পড়ার পর নিজের মতামত/মন্তব্য জানাতে ভুলবেন না।পোস্টটি পড়ার পর আপনার ভাল-লাগা,মন্দ-লাগা,জিজ্ঞাসা কিংবা পরামর্শ প্রদানের জন্য দয়া করে গঠনমূলক মন্তব্য প্রদান করবেন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।আপনার একটি মন্তব্যই আমার নিকট অনেক মূল্যবান।আসসালামু আলাইকুম...